“গোরা” রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি বিখ্যাত উপন্যাস। শুধু বিখ্যাত না বলে বলা যায় এটাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস। এমন ভাব গাম্ভীর্যপূর্ণ উপন্যাসের সাথে তুলনা করার মত আর কোন উপন্যাস বাংলা সাহিত্যে বিরল। উপন্যাসটি প্রবাসী পত্রিকায় ১৯০৭ থেকে ১৯০৯ সাল পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে এবং ১৯১০ সালে পুস্তকাকারে প্রাকাশিত হয়। উপন্যাসটির বিষবস্তু ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে সংঘটিত ব্রাহ্মসমাজ আন্দোলন, সামাজিক অধিকার, দেশপ্রেম ও নারীমুক্তি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
শনিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২০
রবিবার, ১২ মে, ২০১৯
মূর্খের দেশে আবার কিসের বিশ্ববিদ্যালয়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলে। কোলকাতার কোন এক জনসভায় তিনি এ নিয়ে
একটি বক্তব্যও দিয়েছিলেন। কিছু মানুষ এমন দাবী করে থাকেন। তাদের এই দাবীর
প্রেক্ষিতে বাংলা ব্লগিং জগতে এটা নিয়ে প্রচুর লেখালেখি হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে
দেখা গেছে উগ্র জাতীয়তাবোধ এবং মৌলবাদী কিছু মুসলমান কর্তৃক এই জাতীয় লেখা বেশি
প্রচার করা হয়ে থাকে। সংগত কারণেই তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পরিষ্কার বোঝা যায়।
রবীন্দ্রনাথকে বিতর্কিত করার চেষ্টা ইতিহাসে নতুন নয়। কিন্তু যারা রবীন্দ্রনাথ
পড়েছেন তারা খুব ভালো করেই তাকে বুঝেছেন। না, আমি দুই-একটা ছোটগল্প বা কবিতা পড়ার
কথা বলছি না, রবীন্দ্রনাথকে
বুঝতে হলে, জানতে
হলে পড়তে হবে অনেক বেশি।
যারা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধীতাকারী হিসাবে প্রমাণ করতে চান তাদের কেউই
রবীন্দ্রসাহিত্য পড়েননি কিংবা পড়লেও পড়েছেন উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে। মূলত
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন এমন দাবীর কোন
প্রমাণ নেই। ইন্টারনেটে কিছু ব্যক্তিগত ব্লগেই এই জাতীয় কিছু পোস্ট চোখে পড়ে (ঠিক
এই লেখাটির মত), যা
যে কেউ চাইলে যেকোন সময়ে লিখতে পারে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)